

বাগমারা(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃ রাজশাহীর বাগমারা উপজেলার বিএনপির সাবেক সভাপতি আউচপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বাগমারা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান বর্তমান উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়া বিএনপি,যুবদল,ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলসহ অঙ্গসংগঠনের কারও কাছে রাজনৈতিক গুরু, কারও বা সহযোদ্ধা, কেউ আবার তাকে মানেন অভিভাবক, আবার কারও কাছে ‘শিক্ষা গুরু। দীর্ঘ সময় ধরে নানা রাজনৈতিক সংকটে সম্ভাবনায় বাগমারার মানুষের পাশে থেকে এই বিএনপি নেতা হয়ে উঠেছেন সিংহ পুরুষ।
কেবল রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী নন, আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য, চিকিৎসক, আইনজীবী, সাংবাদিক, রিকশা চালক, দিন মজুর সব শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে প্রধান শিক্ষক ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়া একজন নিবেদিত প্রাণ।
বাগমারা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপির আহবায়ক ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়া সবার কাছে গ্রহণযোগ্য এবং শ্রদ্ধার পাত্র। বাগমারার বিএনপির নেতাকর্মীদের কাছে তিনিই একজন গ্রহণযোগ্য ব্যক্তি ও সকলের আস্থাভাজন নেতা। যে কোনো কঠিন সময়ে তিনি বাগমারাবাসীর পক্ষে দাঁড়ান। বাগমারার উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ও ধামিন নওগাঁ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, বিএনপির নেতা ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়াকে বাগমারাবাসী অনেক বড় মাপের নেতা এবং বড় মনের মানুষ হিসেবে চিনেন।
তাছাড়াও তিনি কর্মীবান্ধব, দেশপ্রেমিক নেতা। স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে তিনি রয়েছেন সামনের কাতারে। আউচপাড়া ইউনিয়নসহ বাগমারা উন্নয়নের কণ্ঠস্বর ও রূপকার দুটোই তিনি।
আগামী সংসদ নির্বাচনে সাবেক উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়াকে মনোনয়ন দেওয়া হলে দুর্নীতিমুক্ত থেকে দায়িত্ব পালন করবেন সেটাই এলাকাবাসীসহ সর্বস্তরের মানুষের প্রত্যাশা। তাদের প্রত্যাশা বাগমারা উপজেলার বিএনপির আহবায়ক ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়াকে দায়িত্ব দেওয়া হলে তিনি দলকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন এবং দলের ভোট বাড়াবেন ।
রাষ্ট্রনায়ক ও দেশনায়ক শহিদ জিয়াউর রহমানের সোনার বাংলা বাস্তবায়নে তিনি কাজ করবেন। সঠিক নির্দেশনার মাধ্যমে বাগমারা বিএনপি কে এগিয়ে নিবেন। বাগমারা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান বিএনপির আহবায়ক ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়া বিএনপির ভোট বৃদ্ধিতে বাগমারায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে, এবং সামনের নির্বাচনে যেন জাতীয়তাবাদী দলকে আরো বেশি ভোট পেয়ে ক্ষমতায় আসতে পারে, তৃণমূলকে শক্তিশালী করতে সক্ষম হয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারবেন। শহীদ রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমানের সোনার বাংলা গড়তে তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন নিশ্চিত এমন প্রত্যাশা করেন নেতাকর্মীরা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বাগমারা বিএনপির আহবায়ক ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়াকে বাগমারাবাসী এমপি হিসাবে দেখতে চান নেতৃবৃন্দ ও বাগমারাবাসী। নব্বইয়ের স্বৈরাচারী সরকার পতন আন্দোলনের তুখোড় ছাত্রননেতা ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়া বাগমারা উপজেলার পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, সভাপতি ও বর্তমান বিএনপির আহবায়ক,। তাছাড়া ও সদস্য হিসেবেও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করে, বিগত সময়ে বাগমারা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে বিপুল ভোটের ব্যবধানে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হিসাবে বিজয়ী হয়ে ছিলেন
দুঃসময়ের ত্যাগী ও পরিক্ষিত নেতা ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়া তার রাজনৈতিক দুরদর্শিতা দিয়ে জাতীয়তাবাদী দলকে বাগমারায় শক্তিশালী ও সুদৃঢ় ভিত্তির উপর দাড় করিয়ে শক্ত ঘাঁটিতে পরিণত করেছেন।
রাষ্ট্রনায়ক ও দেশনায়ক জিয়াউর রহমানের অবিনাশী আদের্শের সৎ, কর্মঠ ও জনপ্রিয় এ নেতার দুরদর্শিতায় বাগমারার প্রায় সকল জনপ্রতিনিধি, সকল শ্রেণিপেশার মানুষ এখন বিএনপি। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সুঃখ-দুঃখের ভাগিদার ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়া। এছাড়াও সব পর্যায়ের নেতা-কর্মীদের আস্থা ও ভরসার প্রতীক এবং শেষ ঠিকানায় পরিণত হয়েছেন। শুধু স্থানীয় রাজনীতিতে নয় রাজশাহী জেলার রাজনীতিতেও তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে রাষ্ট্রনায়ক ও দেশনায়ক জিয়াউর রহমানের স্ত্রী তিন তিন বারের সফল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তারেক জিয়ার বিশ্বস্থতা অর্জন করেছেন। এছাড়া তিনি সততা, নিষ্ঠা ও সফলতার সাথে বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহবায়ক হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন ।
তিনি বাগমারা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় গ্রাম থেকে উপজেলা শহর পর্যন্ত রাস্তা-ঘাট, স্কুল-কলেজ, বিনোদন কেন্দ্র, খেলাধুলার পরিবেশ সৃষ্টিসহ অবকাঠামোখাতে ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। বাগমারাসহ উপজেলার দুটি পৌরসভার মানুষের উন্নয়নে ব্যাপক কাজ করেছেন।
এর আগে তিনি চেয়ারম্যান থাকা অবস্থায় উপজেলার ধারবাহিকতায় উন্নয়ন কর্মকান্ড অব্যাহত রেখেছেন। তিনি গ্রামে- গ্রামে বিদ্যুৎসহ বিদ্যুতের ব্যবস্থা করেছেন। উন্নয়নের এই ধারা অব্যাহত রাখতে এলাকাবাসী তাকে বাগমারার এমপি হিসাবে দেখতে চায়। বিএনপির ইউনিয়ন, ওয়ার্ড ও তৃণমূল পর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলেন, সাবেক চেয়ারম্যান ডিএম জিয়াউর রহমানের এমপি হিসাবে দায়িত্ব পালনের জন্য সততা, নিষ্ঠা, যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা সব কিছুই তার রয়েছে।
তাহেরপুর ও ভবানিগঙ্জ পৌরসভাসহ সমস্ত বাগমারার ছাত্রদল ও যুবদলের নেতৃবৃন্দ বলেন, তিনি শুধু ভবানিগঙ্জ ও তাহেরপুর পৌরসভাতেই নন, সারা উপজেলাতেই উন্নয়নের ব্যাপক অবদান রেখেছেন। কাজেই দেশনেত্রী তিন বারের সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া কাছে বাগমারাবাসীর প্রাণের দাবী বিএনপির আহবায়ক ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়াকে মনোনয়ন দিলে বিপুল ভোটে জয়লাভ করবেন। বাগমারার বিএনপির প্রবীণ এক নেতা বলেন, সততা, নিষ্ঠা, উন্নয়ন, অগ্রগতি, শিক্ষা, অর্থনীতি, আইন প্রণয়ন সবক্ষেত্রেই ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়ার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা রয়েছে। তার মত সৎ ও নিষ্ঠাবান রাজনীতিবিদকে যেন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তারেক রহমান, ডিএম জিয়াকে অন্তর্ভুক্ত করে নেন।
তিনি রাজনীতিবিদ হিসাবে স্বচ্ছ ও পরিচ্ছন্ন, এবং তার রাজনীতিতে দলের অঙ্গসংগঠন ও সাধারণ মানুষ উপকৃত হয়। স্থানীয় নেতা-কর্মী-সমর্থকসহ গোটা এলাকাবাসীর প্রাণের দাবী তিন বারের সফল সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তারেক রহমান এবার তাকে বাগমারা-৪ আসনের মনোনয়ন দিয়ে ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়াকে যথার্থ মূল্যায়ন করবেন। এ ব্যাপারে বাগমারা উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান ও বিএনপির আহবায়ক ডিএম জিয়াউর রহমান জিয়া বলেন, বাগমারা-৪ আসনে কাকে মনোনয়ন দিবেন এটা তিন তিন বারের সাবেক সফল একমাত্র মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তারেক রহমানই জানেন। তবে হতাশ হওয়ার কিছু নেই। তবে তিনবারের সাবেক সফল প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া ও দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি তারেক রহমান অবশ্যই সততা, নিষ্ঠা ও কাজের মূল্যায়ন করবেন।