রাজশাহী প্রতিনিধি:রাজশাহী নগরীর নিউমার্কেটে সোমবার ২১ শে মার্চ রাত সাড়ে ৮ টায় শিরোইল পুলিশ ফাঁড়ির সামনে সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের নৃশংস হামলায় রিয়াজের মৃত্যু হয়। ওই ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই রামেক হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। মামলা হলেও পুলিশি নিরবতায় আসামীরা গাঁ ঢাকা দিয়েছে। সোমবার (২৮ মার্চ) সকাল ১১ টায় রাজশাহী প্রেসক্লাবে সাংবাদ সম্মেলনে ছুরিকাঘাতে রিয়াজ হত্যায় আসামীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবি জানান নিহতের বোন বৃষ্টি ও তার পরিবার।
সংবাদ সম্মেলনে নিহতের বোন জানান, ওই ঘটনায় নিহতের বাবা ১২ জনকে অঅসামী করে নগরীর বোয়ালিয়া মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। ১২ জন আসামীর মধ্যে ১ জন আসামীকে আটক করা হয়েছে। বাকি আসামীদের আটকের ব্যাপারে উদাসীন যার জন্য আর কাউকে আটক করতে পারে নি পুলিশ। রহস্যজনক কারণে হত্যাকান্ডটি ধামাচাপা দিতে পুলিশ তৎপর।
তিনি আরও জানান, হামলার হুকুমদাতা, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজের গড ফাদার মামুনুর রশিদ। আসামীদের সাথে পুলিশের যোগসাজস আছে এবং এটি একটি পরিকল্পিত হত্যা। রিয়াজের হত্যাকারীদের সাথে পূর্ব থেকেই ওই থানার পুলিশদের সুসম্পর্ক।
নিহতের বাবা মধু শেখ জানান, ঘটনার দিন পূর্বে একবার কথা কাটাকাটি ও হাতাহাতি হলে তার ছেলে শিরোইল পুলিশ ফাঁড়িতে অভিযোগ করতে যায়। অভিযোগ না নেয়ায় তার ছেলে দোকানে ফিরে আসলেই সুযোগ পেয়ে সন্ত্রাসীরা হামলা চালায়।