
তিনি আরো বলেন, এবার নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডে পশু কোরবানির জন্য মোট ২১০টি পয়েন্ট নির্ধারণ করে দেওয়া হয়। এর বাইরেও নগরবাসী বাড়ি সামনে রাস্তা ও ফাঁকা জায়গা পশু কোরবানি করেন। সকাল ১১টা থেকে কোরবানির বর্জ্য অপসারণ কাজ শুরু করে সিটি কর্পোরেশনের পরিচ্ছন্ন কর্মীরা। সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে পশু জবেহ্ এর স্থান থেকে শতভাগ বর্জ্য অপসারণ করে সিটি কর্পোরেশনের সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশনে (এসটিএস) নিয়ে আসা হয়েছে। রাতের মধ্যে এসটিএস থেকে সকল বর্জ্য ভাগারে প্রেরণ কাজ সম্পন্ন হবে।
রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোস্তাফিজ মিশু বলেন, কোরবানির বর্জ্য অপসারণে সিটি কর্পোরেশনের সকল পরিচ্ছন্ন কর্মীদের ছুটি বাতিল করা হয়। ওয়ার্ড এবং কেন্দ্র মিলে ১ হাজার ৩৭৭ জন শ্রমিক পরিচ্ছন্নতার কাজে নিয়োজিত আছেন। জীবানুনাশক হিসেবে প্রতিটি ওয়ার্ডে ৫০ কেজি ব্লিচিং পাওডার ও ৪০ কেজি চুন প্রয়োগ করা হয়। পরিচ্ছন্নতার কাজে ২৪টি ট্রাক ও ২টি পানির গাড়ি ব্যবহার করা হয়। সার্বক্ষণিক মনিটরিংয়ে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়।